সাধারণ দর্শকদের পাশাপাশি ফুটবলারদের নিয়েও আলাদা আয়োজনের পরিকল্পনা আয়োজকদের। এ বিষয়ে প্রধান পরিকল্পনাকারী শতদ্রু দত্ত বলেন, ‘এবার একটু উন্মুক্ত প্রোগ্রাম করব, যাতে সমর্থকরা দেখতে পারে। স্টেডিয়ামে কিছু করব, ফুটবল ট্রেনিংয়ে করব, উইমেন্স ফুটবল নিয়ে কিছু করব, স্পন্সরদের সঙ্গে মিট এন্ড গ্রিট থাকবে, প্রাইম মিনিস্টার থাকবেন। দেড় দিনের মতো পরিকল্পনা করছি। ফুল এন্ড হাফ থাকবে বাংলাদেশে। ’
অনেকটা পর্দার আড়ালে থেকেই বাংলাদেশ ঘুরে যান এমি মার্তিনেস এবং রোনালদিনহো। এমনকি গণমাধ্যমের সঙ্গেও করা হয় অশোভন আচরণ। যদিও এসবের দায়িত্ব নিতে চান না কলকাতার ব্যবসায়ী শতদ্রু দত্ত। তার দাবি সব গণ্ডগোলের মূলে বাংলাদেশের স্থানীয় প্রতিনিধি।
শতদ্রু দত্ত বলেন, ‘লোকাল যাকে দায়িত্ব দিয়েছিলাম সে এরকম করেছিল। এবার আমি নিজে পুরো দায়িত্ব নিচ্ছি। যা কিছুই করব নিজের তত্ত্বাবধানে। প্রেস বক্স আলাদা থাকবে, লোকেশন আলাদা থাকবে। সবকিছুই নিজে করব, কোনো বিতর্ক চাই না। ’